ঘটনা-১: গতকাল যে লীগ নেতাকে জাঙ্গিয়া পরিয়ে ঘুরানো হয়েছে, ক্ষমতায় থাকাকালে সে একজন মসজিদের ইমামের সাথে এই আচরণই করেছিল। পাঞ্জাবি, জামা কাপড় খুলে সে মসজিদের ইমাম সাহেবকে জাঙ্গিয়া পরিয়ে বের করে দিয়েছিলো। ইমাম সাহেবের অপরাধ, ইমাম সাহেব খুতবায় ফেন্সিডিল ব্যাবসার বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন। এলাকার সবাই জানে এই লীগ নেতা একজন চিহ্নিত ফেন্সিডিল ব্যাবসায়ী!
.
ঘটনা - ২: দুজন লোককে কানে ধরানোর ভিডিও ভাইরাল হয়। দাড়ি টুপিওয়ালা যে লোকটিকে কানে ধরানো হয়েছে, সে ছিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি মুহিব্বুল্লাহ। ধর্ষক গ্রুপ হিসেবে পরিচিত ছিল তার গ্রুপ। অপরজন যাকে কান ধরানো হয়, সে জাবির লীগ নেয়া মেরাদুল। সে একজন ধর্ষক। তার অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিলো!!
.
(লীগের বি গ্রুপের প্রোপাগান্ডায় পড়ে আপনারাও হীনমন্যতায় ভুইগেন না। কনফিজড হইয়েন না। আমার ভাইয়ের রক্তের দাগ এখনও শুকায় নি। অনেকের লাশ এখনও মর্গে পড়ে আছে। অলরেডি সুশীল ছদ্মবেশে লীগ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠেছে। ওদের ফাঁদে পইড়েন না)